Skip to main content

Featured

শুধু লেখালেখি করে টাকা আয় করুন!

অনলাইনে টাকা আয়ের অনেক উপায় আছে। তবে অনেকেই ভাবে, "আমার তো বিশেষ কোনো কাজ পারি না, তাহলে কি করবো?" — তাদের জন্য আজকের এই ট্রিক্স। এটা হলো কনটেন্ট রিরাইটিং। মানে হলো, অন্যের লেখা দেখে নিজের ভাষায় সুন্দর করে লিখে দেওয়া। ইংরেজি বা বাংলা যেটা পারেন, সেই ভাষায় এই কাজ করতে পারবেন। কোনো ইনভেস্ট লাগবে না। -- - কনটেন্ট রিরাইটিং কি? অনলাইনে অনেক ব্লগ, আর্টিকেল, নিউজ, বা প্রোডাক্ট ডেসক্রিপশন লেখা হয়। এই লেখাগুলো হুবহু কপি করলে সমস্যা হয়। তাই অনেকে চায় কেউ যেন সেটাকে নতুনভাবে লিখে দেয়। যেমন: অরিজিনাল লেখা: "Online earning is easy if you know the right way." রিরাইট করা লেখা: "যদি আপনি সঠিক পদ্ধতি জানেন, তাহলে অনলাইনে আয় করা সহজ।" ব্যাস! এভাবেই রিরাইট করতে হয়। -- - কেন এই কাজ করবেন? কোনো ইনভেস্ট লাগবে না মোবাইল দিয়েও করা যায় ভালো লেখার অভ্যাস হবে বাংলাতেও করা যায় চাহিদা প্রচুর --- কোথায় কাজ পাওয়া যায়? ১. Fiverr.com ২. Upwork.com ৩. Freelancer.com ৪. Facebook Freelancing Group (বাংলাদেশেও অনেক গ্রুপ আছে) এছাড়া যারা ব্লগ চালান, তাদের কাছেও কাজ পাওয়া যায়। --- কিভাবে করব...

তিমি মাছ কিভাবে পানিতে বসে তার বাচ্চাকে দুধ পান করায়?

 



 আপনি কি জানেন তিমি মাছ কিভাবে পানিতে বসে তার বাচ্চাকে দুধ পান করায়?


তিমি মাছ জলজ স্তন্যপায়ী প্রাণী। অন্যান্য স্তন্যপায়ীদের মতোই তিমি তার বাচ্চাকে দুধ পান করায়। কিন্তু এ প্রক্রিয়া বেশ জটিল ও আকর্ষণীয়, কারণ তিমিরা স্থলভাগে নয়, পানির নিচেই এই কাজটি করে। তিমি মাছের দুধ পান করানোর জন্য বিশেষ কিছু কৌশল ব্যবহার করতে হয়।

তিমির দুধ তার স্তনে উৎপন্ন হয় এবং তা বাচ্চাদের মুখে সরাসরি প্রবাহিত হয় না। তিমির স্তনে এমন একটি পেশী থাকে যা দুধকে জোর করে বের করতে সহায়তা করে। তিমির দুধ খুব ঘন এবং চর্বিযুক্ত, যাতে এটি পানিতে দ্রুত ছড়িয়ে না পড়ে। এই ঘন দুধ পান করে তিমির বাচ্চা দ্রুত বড় হয়, কারণ এটির মধ্যে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি থাকে। বাচ্চা তিমি সাধারণত প্রথম এক বছর মায়ের দুধ পান করে থাকে।


তিমি সম্পর্কে আরো কিছু মজাদার তথ্য:


1. তিমির ভাষা: তিমি মাছের একটি বিস্ময়কর ক্ষমতা হলো তাদের যোগাযোগের ধরণ। তারা একে অপরের সাথে 'গান' বা সুরের মাধ্যমে যোগাযোগ করে, যা অনেক দূর পর্যন্ত শোনা যায়। বিশেষত, হাম্পব্যাক তিমির গানের ধারা অনেক জটিল এবং ঘণ্টার পর ঘণ্টা স্থায়ী হতে পারে

2. বিশ্বের বৃহত্তম প্রাণী: নীল তিমি পৃথিবীর ইতিহাসের বৃহত্তম প্রাণী। একটি পূর্ণবয়স্ক নীল তিমির ওজন প্রায় ১৫০ টন পর্যন্ত হতে পারে এবং এটি প্রায় ১০০ ফুট লম্বা হয়।


3. তিমির শ্বাস: তিমি মাছ জলজ প্রাণী হলেও তাদের ফুসফুস আছে এবং বাতাসে শ্বাস নিতে হয়। তাই তারা নিয়মিতভাবে পানির উপরে উঠে শ্বাস নেয়। যখন তারা শ্বাস ছাড়ে, তখন তাদের নাকের ছিদ্র থেকে পানির সাথে গরম বাতাস প্রায় ৩০ ফুট উঁচু পর্যন্ত ছিটকে যায়।

4. তিমির হৃদস্পন্দন: নীল তিমির হৃদস্পন্দন একটি বিস্ময়কর ঘটনা। যখন এটি ডুব দেয়, তখন তার হৃদস্পন্দন প্রতি মিনিটে মাত্র ২ বার হতে পারে, যা অনেক কম।


5. বংশপরম্পরা: তিমি মাছের বেশ কিছু প্রজাতি পরিবার বা গোষ্ঠীতে বসবাস করে। এই গোষ্ঠীগুলি বংশপরম্পরায় তাদের জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা পরবর্তী প্রজন্মকে শিখিয়ে দেয়।

তিমি মাছেরা পৃথিবীর অন্যতম বুদ্ধিমান এবং অনন্য প্রাণী। তারা আমাদের পরিবেশের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ, এবং

 তাদের সংরক্ষণ করা আমাদের দায়িত্ব।

Comments